আমাদের কথা

আমাদের শরীরে লেপটে আছে আদিগন্ত কবিতা কলঙ্ক । অনেকটা প্রেমের মতো । কাঁপতে কাঁপতে একদিন সে প্রেরণা হয়ে যায়। রহস্যময় আমাদের অক্ষর ঐতিহ্য। নির্মাণেই তার মুক্তি। আত্মার স্বাদ...

কিছুই তো নয় ওহে, মাঝে মাঝে লালমাটি...মাঝে মাঝে নিয়নের আলো স্তম্ভিত করে রাখে আখরের আয়োজনগুলি । এদের যেকোনও নামে ডাকা যেতে পারে । আজ না হয় ডাকলে মহুল...মহুল...

ছাপা আর ওয়েবের মাঝে ক্লিক বসে আছে। আঙুলে ছোঁয়াও তুমি কবিতার ঘ্রাণ...

একক কবিতা সন্ধ্যা



kobitadiwas

তরুণ কবির কবিতা উৎসব



Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। রজত গোস্বামী
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। নিরঞ্জন জানা
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। মোনালিসা পাহাড়ী
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। সৌমন্তী সিনহাবাবু
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। সুজিত কুমার পাল
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। কৌশিক দাস
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। আগমনী রাজ
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব।। মোহিত ব্যাপারী
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। কবিতা সামন্ত
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। শান্তময় গোস্বামী
swadhinota
ডিভোর্স শব্দ টা আমি প্রথম শুনি আমার যখন ১০/১১ বছর  বয়স।  
আমার বাড়ি অসমের বরাক ভ্যালির ছোট্ট একটা ডিস্ট্রিক্ট করিমগঞ্জে। একান্নবর্তী পরিবারে জন্ম। একদিন একজন মহিলা এলো, ওর বাবা বাড়ি বাড়ি দুধ বিক্রি করেন, তিনি নিজেই নিয়ে এসেছেন সেই মহিলা কে। সকলের কথা বার্তা শুনে বুঝলাম, সেই মহিলা কে নিয়োগ করা হয়েছে, রান্নার কাজে। ওর বাবা যাওয়ার সময় বলে গেলেন আমার মা’কে, মেয়ের মাথা খুব গরম কিন্তু আবার ঝট করে ঠান্ডাও হয়ে যায়। মেয়েকে বলে গেলেন, মাথা ঠান্ডা করে থাকতে। আমার স্মৃতিশক্তি খুব দুর্বল হলেও সেদিনের কথোপকথন আর দৃশ্য আমার মনে থেকে গেছে। জানিনা কেন। বাবার চলে যাওয়ার দিকে মেয়ে অনেকক্ষণ তাকিয়ে রইল, সেটাও মনে আছে। ধীরে ধীরে গৌরী দি বাড়ির একজন হয়ে উঠল। আমার মায়ের খুব স্নেহের। আমিও প্রথম শুনলাম  ডিভোর্স শব্দ টা। গৌরী দি’র ডিভোর্স হচ্ছে। কেস চলছে। গৌরী দি প্রত্যন্ত গ্রামের। নিরক্ষর। কোর্টে যায়, যেদিন কেসের দিন ধার্য করা থাকে। পরবর্তী   দিন ক্ষণ কোর্ট থেকে লিখে দেয়, কিংবা আরও কিছু দরকারী তথ্য। সে কাগজ পড়তে পারে না, আমায় এনে দেখায়, আমি পড়ে দিই। এরই মধ্যে হয়তো বছর খানেকের মাথায় আমার মা অসুস্থ হয়ে  হাসপাতালে গেলেন এবং আর ফিরলেন না। জীবনের গভীরতম শূন্যতায় গৌরী দি’ কে মলমের মত পেয়েছি। পরবর্তীকালে বহু বহু বছর গৌরী দি বাড়িতে থেকেছে। আমিও পাশাপাশি বড় হয়েছি, আর বড় হতে হতে শুনেছি তাঁর জীবনের যন্ত্রণা কিংবা যুদ্ধের কথা। আর তারও অনেক বছর পরে এসে আজ বিশ্লেষণ করলে বুঝতে পারি জীবনের প্রথম স্বাদ হীনতার পরিচয় কিংবা স্বাধীনতার অধিকারের পরিচয় আমার হয়েছিল তাঁর হাত ধরেই। আর বুঝতে পারি কিছু শব্দের সঙ্গে আক্ষরিক অর্থে পরিচয় না থাকলেও একজন মানুষ তাঁর অন্তরের শক্তি দিয়েই সেইসব শব্দের নির্যাস নিজের জীবনে নিখুঁত ভাবে প্রয়োগ করতে পারে, এবং সেই প্রয়োগের কোনও প্রদর্শনও থাকে না। দেখেছি একটি প্রত্যন্ত অঞ্চলে থেকে, এক বর্ণ  লেখাপড়া না জেনেও একজন মানুষ কতটা দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হতে পারে। কতটা শিরদাঁড়া কে ঋজু রেখে চলতে পারে। আসলে এইসব পারস্পরিক সম্পর্ক যুক্ত নয়, আমরাই এই যোগাযোগ স্থাপন করিয়ে রাখি, আমাদের ধারণায়।
তাঁর বিয়ে হয়েছিল যার সঙ্গে, সেই অত্যাচারী পুরুষটির এটা দ্বিতীয় বিয়ে, প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার পরে। সেই স্ত্রীর সন্তানেরা মোটামুটি গৌরী দির সম বয়সী। গৌরী দি’র মনে হয়েছিল, সেই বিয়ে যথাযোগ্য সম্মানের নয়, তাই এই বিয়ে মেনে নিতে পারে নি। সিদ্ধান্ত নিল বেরিয়ে আসার। শুধু তাই  নয়, ডিভোর্সে রাজি হচ্ছিল না দেখে কেস করল গৌরী দি  এবং সেই কেসের টাকা জোগান দেওয়া তাঁর বাবার পক্ষে সম্ভব হবে না দেখে সিদ্ধান্ত নিল রান্নার কাজ করবে। ফলত আমাদের দেখা। সেই কেস বেশ কয়েক বছর চলেছিল। কেসে গৌরী দি হেরে যায়। সম্ভবত তাঁর প্রাপ্য দাবী পাওয়া হয়ে ওঠে না। কিন্তু ডিভোর্স টা হয়েছিল। এই হেরে যাওয়া আবারও আক্ষরিক একটি শব্দ কেই হারিয়ে দেয় আসলে। ‘হার-জিত’।  
কেন অবতারণা করলাম এই  ব্যক্তিগত অধ্যায়টির? কারণ মাঝে মাঝেই মনে উঁকি দিয়ে যায়। কেন উঁকি দিয়ে যায়? কারণ স্বাবলম্বী হতে হতে একেক সময় মনে হয়েছে আমি সেইসব বিশেষ সুবিধা প্রাপ্ত মানুষের একজন (পড়া ভাল নারী দের একজন)  নিজের চারপাশের বৈষম্য মূলক আচরণ  কে এড়িয়ে যাওয়া যাদের কাছে সহজতর। কারণ তাদের অভিজ্ঞতায়, চিন্তনে মননে এরকম বহু উদাহরণ রয়েছে যাদের অনুসরণ করে কিংবা অনুপ্রাণিত হয়ে এগিয়ে যাওয়া যায়। যাদের মূল পরিবেশ তাদের এগিয়ে যেতে কখনও সাহায্য করে, কখনও কিছুই করে না, কখনও  পেছনে টানে কিন্তু তাদের কাছে শক্তি সঞ্চয় করে রাখা থাকে সেসব কে ঠেলে এগিয়ে যাওয়ার।
কিংবা তাদের কাছে এমন উপাদানও রয়েছে  যার সাহায্যে এই সব কঠিন রাস্তা খানিকটা সহজ হয়ে পড়ে। কিন্তু গৌরী দি’র সেসব কিছুই ছিল না। ছিল শুধুমাত্র আত্ম প্রত্যয় আর অদম্য জেদ। এই আত্মবিশ্বাসে ভর করে একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আজ থেকে বহু বছর আগে একটা প্রত্যন্ত  গ্রামে যেখানে স্বামী বিচ্ছিন্ন মহিলাকে ছুঁড়ে ফেলে দিতে কেউ দ্বিধা করবে না একবারও। তাঁর কোন ধারণা ছিল না মেরুদণ্ডী প্রাণী বলতে আমরা আসলে এখন কী বুঝি। কিন্তু নিজের মেরুদন্ড সোজা রাখতে তাঁর এই জ্ঞানের  প্রয়োজনও ছিল না।   
যেকোনো  মাইক্রো ইস্যু আর ম্যাক্রো ইস্যুর মধ্যে আসলে তফাত শুধু আয়তনেই হয়। সারবস্তু থাকে এক। রাষ্ট্র  হোক, কিংবা রাজ্য, ধর্ম হোক কিংবা পরিবার। কিংবা সম্পর্ক। আসলে মূল বিষয় বিভেদ বা বৈষম্যর মুখোমুখি আমরা কীভাবে দাঁড়াতে পারছি। ক্ষমতার অপব্যবহার কে কতটা রোধ করতে পারছি।  নিজের অধিকার সম্পর্কে বোধ টাই আসল। আর সেই অধিকার বোধ সম্মানের সঙ্গে আদায় করার দৃঢ়তা। আমার চারপাশের পরিবেশ সেই অনুকুল আবহাওয়া নাই দিতে পারে। কিন্তু আমি নিজেই নিজেকে সেই স্বাদ হীনতা থেকে মুক্তি দিতে পারি।  
আসলে বরাবর আমার নিজের দেশের সঙ্গে ব্যক্তি হিসেবে আমার সম্পর্ক নিয়ে ভাবতে গিয়ে মনে হয়েছে  ভারতবর্ষের থেকেও বেশি শ্রদ্ধা আমার রয়েছে ভারতবর্ষের সংবিধানের প্রতি। কারণ সংবিধান যেভাবে আমার দেশ কে আমার সামনে উপস্থাপন করছে আর আদতে যে ভারতে আমরা রয়েছি তার মধ্যে তো বিস্তর ফারাক! কোন একটি  রাজনৈতিক দলের সমর্থনে থাকতে গিয়ে দেখেছি, সেই দলের মেনিফেস্টো আমাকে বেশি আকর্ষণ করেছে। এবং ক্ষণে ক্ষণে ‘দল’এর প্রতি আস্থা হারিয়েছি। আস্থা রাখাটা যেমন গণতান্ত্রিক, আস্থা চলে  যাওয়াটাও সমান ভাবে গণতান্ত্রিক কেন নয় সেটাই প্রশ্ন। অথচ পাঁচ বছর অন্তর নির্বাচন বদলে নেওয়ার অধিকার ও কিন্তু গণতন্ত্রই আমাদের দেয়। আসলে আমরা এত কিছু জেনে, আলোচনা সভা উত্তপ্ত করেও ব্যক্তিগত স্তরেই স্বাদ হীনতা কে চিহ্নিত করে উঠতে পারিনা, তো সমষ্টিগত ভাবে চিহ্নিত করতে পারব না, সেটাই স্বাভাবিক। কখনও চিহ্নিত করতে পারলেও শুধুমাত্র নিজের মেরুদন্ডের ওপর নির্ভর করে বাকি সব নস্যাৎ  করে দিতে পারি না।  সেটাই ভাবার, সেটাই বলার।     
 
 
 

Priyanka ।। প্রিয়াঙ্কা

রথযাত্রা



Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1232

মাহেশের রথে ঘাটাল যোগ ।। সন্দীপ দে
Sandeep Dey ।। সন্দীপ দে

মাহেশের রথে ঘাটাল যোগ ।। সন্দীপ দে   বোন সুভদ্রা বেড়াতে যাবার বায়না ধরলে তাকে ভোলাতে মাসির বাড়ির উদ্দেশ্যে গমন করেছিলেন দুই দাদা - জগন্নাথ ও বলরাম। সেই যাত্রাই রথযাত্রা। বাংলার বুকে দাঁড়িয়ে রথযাত্রা নিয়ে বলতে প্রথমেই যেটা মাথায় আসে- “রাধারাণী নামে একটি…

Jun 22, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 991

রথ দেখবি নাড়াজোল, জাত দেখবি কানাশোল ।। উমাশঙ্কর নিয়োগী
Umasankar Neogi ।। উমাশংকর নিয়োগী

রথ দেখবি নাড়াজোল, জাত দেখবি কানাশোল ।। উমাশঙ্কর নিয়োগী ভগ্ন রাজপ্রাসাদ আছে রাজা নেই, রাজার রাজত্বও নেই কিন্তু রাজকীর্তির সব কিছু জনসাধারণের মন থেকে মুছে যায়নি। রাজকীর্তিকে নিজেদের অতীত গৌরব বলে মনে করেছে। সাধারণ মানুষের একটি অংশ নিজেদের অর্থ শ্রম আন্তরিকতা…

Jun 21, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1095

মহিষাদলের রথযাত্রা ।। ড. নীলোৎপল জানা
Dr.Nilotpal Jana ।। ড. নীলোৎপল জানা

মহিষাদলের রথযাত্রা ।। ড. নীলোৎপল জানা     মহিষাদলের রথযাত্রায় মহিষাদল রাজ পরিবারের ভূমিকাই এক সময় প্রধান ছিল। এই রথ ২০০ বছরের প্রচীন। মহিষাদলের রথযাত্রার সূচনাবর্ষ নিয়ে অল্প হলেও বিতর্ক আছে। কোনো কোনো প্রাবন্ধিক মনে করেন ১৭৭৬ সাল নাগাদ মহিষাদল রথযাত্রার প্রবর্তন করেছিলেন  রানি…

Jun 19, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1225

দাসপুরের খাঞ্জাপুরের প্রাচীন রথ ।। দেবাশিস কুইল্যা
Debasish Kuila ।। দেবাশিস কুইল্যা

দাসপুরের খাঞ্জাপুরের প্রাচীন রথ ।। দেবাশিস কুইল্যা   সে কবেকার কথা। সংস্কৃত পণ্ডিত চতুষ্পাঠীতে ন্যায়শাস্ত্র শিখিয়ে চলছেন ছাত্রদের। আর পণ্ডিতের পরিচয় ছড়িয়ে পড়েছে দূর বহুদূরে। তখন সময়টা দ্বাদশ শতকের শেষ দিকে। বর্ধমান মহারাজ কীর্তিচন্দ্র মহাতাব। সংস্কৃত মনস্ক মহারাজের একান্ত ইচ্ছায় চেতুয়া পরগনার…

Jun 19, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1129

গুপ্তিপাড়ার রথযাত্রা ।। শৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায়
Souvik Bandopadhyay ।। শৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায়

গুপ্তিপাড়ার রথযাত্রা ।। শৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায় উষ্ণতা এবং ভক্তির একটি প্রাচীন ঐতিহ্য, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হুগলি জেলার গুপ্তিপাড়ার রথযাত্রা ২৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎসব। গুপ্তিপাড়া পশ্চিমবঙ্গের হুগলী জেলার একটি প্রাচীন জনপদ। এই জায়গাটি চুঁচুড়া সদর মহকুমার বলাগড় ব্লকে অবস্থিত। গুপ্তিপাড়ার পাশ…

Jun 21, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1411

মেদিনীপুরের তিয়রবেড়িয়ার পেতলের রথ ।। কেশব মেট্যা
Keshab Metya ।। কেশব মেট‍্যা

মেদিনীপুরের তিয়রবেড়িয়ার পেতলের রথ ।। কেশব মেট্যা     শৈশবে মেলার প্রতি আকর্ষণ থাকবে না, এটা ভাবাই যায় না। কচি পায়ে হাঁটা দিয়ে মেলা দেখতে যাওয়া আর ছোট্ট ছোট্ট জিনিসের জন্য আবদারই তো মেলার প্রাণ। খেলারমাঠ আর মেলারমাঠ পেলেই শিশুরা ডানা মেলতে চায়…

Jun 19, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1231

মেদিনীপুরের রথযাত্রা ।। ভাস্করব্রত পতি
Bhaskarbrata Pati ।। ভাস্করব্রত পতি

মেদিনীপুরের রথযাত্রা ।। ভাস্করব্রত পতি   অবিভক্ত মেদিনীপুর জেলার বিভিন্ন এলাকায় অসংখ্য রথযাত্রার আয়োজন করা হয়। ধারে ভারে এগুলো বেশ কয়েক কদম এগিয়ে। তবে জেলার মধ্যে বিখ্যাত মহিষাদলের রথ, রঘুনাথ বাড়ির রথ, নাড়াজোলের রথ, বগড়ির রথ, মহাপ্রভু মন্দিরের রথ ইত্যাদি। এছাড়াও বিভিন্ন…

Jun 19, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1139

রথযাত্রা: যাত্রার বোধনের দিন ।। শুভদীপ গোস্বামী
Subhadip Goswami ।। শুভদীপ গোস্বামী

রথযাত্রা: যাত্রার বোধনের দিন ।। শুভদীপ গোস্বামী   রথযাত্রা মানেই যাত্রার বোধনের দিন। ষষ্ঠী থেকে জষ্ঠি যাত্রার মরশুম হলেও জগন্নাথদেবের রথের চাকা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয়ে যায় প্রায় ৫৫০ বছরের পুরাতন লোকশিল্প যাত্রার যাত্রাপথ। অনেকে আবার এই দিনটিকে যাত্রার নতুন খাতার…

Jun 23, 2023
আরও পড়ুন

সর্বাধিক জনপ্রিয়



একক কবিতা সন্ধ্যা



সহজ কবিতা সহজ নয় কঠিনও নয়



মহুল ওয়েব প্রকাশিত বিভিন্ন সংখ্যা



করোনা Diary



আমাদের কথা

আমাদের শরীরে লেপটে আছে আদিগন্ত কবিতা কলঙ্ক । অনেকটা প্রেমের মতো । কাঁপতে কাঁপতে একদিন সে প্রেরণা হয়ে যায়। রহস্যময় আমাদের অক্ষর ঐতিহ্য। নির্মাণেই তার মুক্তি। আত্মার স্বাদ...

কিছুই তো নয় ওহে, মাঝে মাঝে লালমাটি...মাঝে মাঝে নিয়নের আলো স্তম্ভিত করে রাখে আখরের আয়োজনগুলি । এদের যেকোনও নামে ডাকা যেতে পারে । আজ না হয় ডাকলে মহুল...মহুল...

ছাপা আর ওয়েবের মাঝে ক্লিক বসে আছে। আঙুলে ছোঁয়াও তুমি কবিতার ঘ্রাণ...